
সপ্তাহ – ১
সাধারণত গর্ভধারণের গণনা শুরু হয় শেষ মাসিক এর প্রথম দিন থেকেই। এই সময় সপ্তাহ দুই/এক এর মধ্যেই সাধারণত গর্ভসঞ্চার হয়ে থাকে। যেহেতু গর্ভসঞ্চার এর ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট সময় নির্ণয় করা সম্ভব নয় তাই সাধারনত শেষ মাসিক এর প্রথম দিন হতে পরবর্তী ৪০ সপ্তাহকে গর্ভধারণ এর সময়কাল হিসেবে বিবেচনা করা হয় এবং এই হিসেবেই সন্তান জন্মদানের দিন […]
বিস্তারিত দেখুন
সপ্তাহ – ২
২য় সপ্তাহেও আপনার শরীরে কোন গর্ভসঞ্চার হয়নি। তবে এ সপ্তাহেই শরীরে ডিম্বাণু তৈরী হবে যা আপনার সঙ্গীর শুক্রাণুর সাথে যুক্ত হয়ে প্রানের সঞ্চার করবে। ডিম্বানু নিষিক্ত হয়ে জরায়ুর দেয়ালে বসবে এবং সেখানে ধীরে ধীরে কোষ বিভাজনের সাহায্যে আস্ত-মানব সন্তানের আদল তৈরী হবে। এই সপ্তাহে (একটি ২৮ দিনের চক্রের ১৫তম দিন), আপনার ওভালুয়েশন হতে পারে । আপনি […]
বিস্তারিত দেখুন
সপ্তাহ – ৩
অভিনন্দন! এই সপ্তাহে আপনাকে গর্ভবতী বলা যায়। এ সময় শিশুর জীনগত গঠন (genetic makeup) সম্পূর্ণ হয় এবং লিঙ্গ নির্ধারিত হয়। যদিও আপনি গর্ভবতী কিনা জানতে আরও ২-১ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হতে পারে। গর্ভধারণ শুরুর তিন দিনের মধ্যে নিষিক্ত ডিম্বাণু খুব দ্রুত বিভাজিত হয়ে বহুকোষে পরিণত হয়, একে কোষ বিভাজন বলা হয়। তা ফ্যালোপিয়ান টিউব (Fallopian tube) […]
বিস্তারিত দেখুন
সপ্তাহ – ৪
অভিনন্দন!! আপনি যদি ইতিমধ্যে জানতে পারেন যে আপনি গর্ভবতী, তাহলে আপনি সত্যিই ভাগ্যবতী কারণ মাত্র ৪ সপ্তাহে অনেকেই গর্ভধারণের এই সুসংবাদটি পান না। এ সময় শিশুর বিভিন্ন অঙ্গ-সংস্থানের উন্নয়ন শুরু হয় যা অবশেষে মুখমন্ডল, ঘাড়, গলা ইত্যাদি গঠন করে। হৃদপিন্ড এবং ফুসফুস পাকস্থলি, যকৃতসহ অন্যান্য অঙ্গের গঠনও শুরু হয়। এখন আপনার ভ্রুনের সাইজ একটি ক্ষুদ্র […]
বিস্তারিত দেখুন
সপ্তাহ – ৫
৫ম সপ্তাহে আপনি গর্ভধারণের বেশ কিছু উপসর্গ সর্ম্পকে পরিচিত হতে থাকবেন। এই সপ্তাহে আপনার বাচ্চার হৃদপিন্ড, পাকস্থলি, লিঙ্গ এবং কিডনি গঠন হয়। ভ্রুন দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। এ সপ্তাহের প্রথম দিকে ভ্রুন সাধারণত ১.০৫ মিলিমিটার অথবা .০৫ ইঞ্চি লম্বা হয়। আপেল ফলের বীচির সমান আকৃতির গর্ভস্থ শিশুটিকে এখন দেখতে খানিকটা ব্যাঙ্গাচির মতো মনে হয় যার […]
বিস্তারিত দেখুন
সপ্তাহ – ৬
গর্ভধারণের এই সপ্তাহ অধিক গুরুত্বপূর্ণ কারন এই সময়ে আপনার গর্ভের সন্তানের নানা রকম পরিবর্তন আসতে শুরু করে। ৬ষ্ঠ সপ্তাহে ultrasound করলে বাচ্চার আকৃতি ধরা পরে। এই সময়ে গর্ভের শিশু সাধারনত ৫-৬ মিলিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। তার নাক, মুখ, কান ধীরে ধীরে আকার নিতে শুরু করে। মাথার আকার তুলনামুলক বড় থাকে এবং তাতে কালো স্পট দেখা […]
বিস্তারিত দেখুন